সমবায় সমিতি সংগঠনের মাধ্যমে সদস্যদের সকলের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন করতঃ সকলকে সনির্ভর ও স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলার জন্য কার্যকর ভূমিকা গ্রহণের নিরলস কাজ করে চলেছে সমবায় অধিদপ্তর। ১৯০৪ সালে এদেশে বঙ্গীয় সমবায় আইন জারির মাধ্যমে সমবায় কার্যক্রমের যাত্রা শুরু হয়। তারই ধারা বাহিকতায় ২০০৫ সালে তার শত বর্ষ পুর্তি উদযাপিত হয়েছে। বর্তমানেও প্রায় ১০৮ (একশত আট) বৎসর যাবত সমবায় অধিদপ্তর সমিতির সদস্যদের শেয়ার সঞ্চয় আমানত বৃদ্ধি করতঃ পুজি গঠনে বা মূলধন সৃষ্টিতে সমৃদ্ধশালী করন সহ সমিতির ব্যবস্থাপনাক্ষেত্র গণতান্ত্রিক ভাবে কাজ করার জন্য সমবায় আইন ও বিধি অনুযায়ী সর্বদাই সচেষ্ট ভূমিকা পালন করে আসছে। সমবায়দের বিভিন্ন মূখী প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশ সমবায় একাডেমি কোর্টবাড়ী কুমিল্লা সহ দেশের ১০ (দশ) টি জেলায় আঞ্চলিক সমবায় প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউট রয়েছে। সমবায় সমিতি গুলি প্রত্যক্ষ আর্থিক বৎসরে অডিট করে সমিতির নিট লাভের উপর অডিট ফি ধার্য করা হয়। এবং ধার্যকৃত টাকা আদায় করে চালান মূলে সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস